ব্রণের জন্য কোন ক্রিম ভালো

 

বর্তমান সময়ে ব্রণ বা Acne একটি সাধারন সমস্যা। বয়সের সাথে সাথে হরমোন পরিবর্তন অস্বাস্থ্যকর  খাবার মানসিক চাপ কিংবা পরিবেশের কারণে মুখে ব্রণ হওয়া স্বাভাবিক বিষয় । কিন্তু দুশ্চিন্তার বিষয় হলো ভুল ক্রিম ব্যবহার করলে ব্রণ কমার পরিবর্তে আরো বেড়ে যেতে পারে । তাই ব্রণ নিরাময়ের জন্য কোন ক্রিম ভালো হবে তা জানাটা খুবই জরুরী ।

সেরা-ব্রণ- নিরাময়ের- টিপস ও-সাজেশন.webp

এখানে আমরা  ডার্মাটোলজিস্টদের রিকোমেন্ড করা কিছু জনপ্রিয় ব্রণ চিকিৎসার ক্রিম ও ব্যবহারবিধি নিয়ে আলোচনা করব । আজকে আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে  আপনাদেরকে জানাবো ব্রণের জন্য কোন ক্রিম ভালো কি কি করলে ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়  থেকে পাওয়া যায় ।

পেজের সূচিপত্রঃ ব্রণের জন্য কোন ক্রিম ভালো


ব্রণের জন্য কোন ক্রিম ভালো

ব্রণ ত্বকের সৌন্দর্য উজ্জলতাকে নষ্ট করে ।এছাড়াও ব্রণ চলে যায় ঠিকই কিন্তু রেখে যায় দাগ ও ক্ষত এমনকি ত্বকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ত দেখা দেয় ব্রণের কারণে । এজন্য বিশ্বব্যাপী কম বেশি সবার কাছে ব্রণ একটি আতঙ্কের নাম তাহলে কি ব্রণ থেকে বাঁচার কোন উপায় নেই ? অবশ্যই আছে।

সেজন্য দরকার ত্বকের সঠিক যত্ন ও নিজের স্কিন টাইট অনুযায়ী সঠিক প্রোডাক্ট বাছাই করা ।আর সেজন্য অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের কাছে থেকে পরামর্শ নিতে হবে আর নিজের স্কিন টাইট অনুযায়ী বেছে নিতে হবে সঠিক প্রোডাক্ট । চলুন তাহলে জেনে নিয়ে ব্রণ দূর করার সহজ ও কার্যকরী ক্রিমের নাম।

ব্রণের জন্য বেনজয়াইল পারক্সাইড ,স্যালিসিলিক,অ্যাসিড ,বা এডাপালিনযুক্ত ক্রিম ভালো কাজ করে । কারণ এগুলো ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে ছিদ্র পরিষ্কার রাখে এবং প্রদাহ কমায়। তবে কোন ক্রিমটি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে তা নির্ভর করে আপনার ত্বকের অবস্থা এবং ব্রনের তীব্রতার ওপর ।

Benzoyl Peroxide Cream এটি ব্রণের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে । হালকা থেকে মাঝারি ধরনের ব্রণ কমাতে কার্যকর । শুরুর দিকে কিছুটা লালচে ভাব বা শুষ্কতা দেখা দিতে । পারে তবে নিয়মিত ব্যবহারের ত্বক মানিয়ে নেয় ।

Salicylic Acid Cream পোরস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে । ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর করতে কার্যকর । যাদের ত্বক তৈলাক্ত তাদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী । এই উপাদান ত্বকের ছিদ্রের ভেতর প্রবেশ করে জমে থাকে মৃত কোষ ও তেল অপসারণ করে এবং ব্রণ প্রতিরোধে সাহায্য করে ।

Retinoid Cream ত্বকের কোষ নবায়নের সাহায্য করে।  ব্রণের দাগ হালকা করতে কার্যকর । প্রথম দিকে জ্বালাপোড়া অনুভব হতে পারে তাই রাতে ব্যবহার করা উত্তম।

Tea Tree Oil Based Cream প্রাকৃতিক অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণের সমৃদ্ধ যারা ন্যাচারাল সলিউশন খুঁজছেন তাদের জন্য ভালো ।

একমি ক্লিনজার ত্বকের পরিচর্যায় ক্লিনজারের কোন বিকল্প নেই । কেননা ত্বক যত বেশি পরিষ্কার থাকবে তত বেশি ত্বকের লাবণ্যতা উজ্জ্বলতা অটুট থাকবে  ।আর অপরিচ্ছন্ন তেল চিটচিটে ত্বকে সবচেয়ে বেশি ব্রণের প্রবণতা দেখা দেয়  ।এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করতে পারেন নোভা ক্লিয়ার একমি ক্লিনজার যা আপনার স্কিনকে ডিপলি ক্লিন করে এবং স্কিনের পোরস থেকে অতিরিক্ত সিরামের নিঃসরণ বন্ধ করে ফলে ব্রণের  প্রবণতা কমে ।

আর ও পড়ুনঃ কিভাবে ব্যবহার করবেন

একটি ভাল ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন এবং ময়লা ও মেকআপ তুলে । বেনজয়াইল পারক্সাইড অ্যাডাপালিন যুক্ত ক্রিম ত্বকে ব্যবহার করুন । নিয়মিতভাবে স্যালিসিলিক এসিডযুক্ত কোন সিরাম ব্যবহার করতে পারেন । সব সময় তেলমুক্ত অয়েল ফ্রি এবং আপনার ত্বকের জন্য নিরাপদ ফেস ক্রিম বেছে নিন  ।প্রয়োজনে একজন ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন ।

ব্রণের মূল কারণ

ব্রণ সাধারণত কয়েকটি কারণে হয়ে থাকে ত্বকে অতিরিক্ত তেল উৎপাদন তোকে ছিদ্র বা পোরস বড় হয়ে যাওয়া বা ক্লগড হয়ে যাওয়া । ব্যাকটেরিয়া বা ফাংগাস এর আক্রমণ হরমোন পরিবর্তন বিশেষ করে বয়সন্ধিকালে কিশোর কিশোরদের ক্ষেত্রে হরমোনাল রোগ হলে । অপুষ্টিকর এবং অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যবাস অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও ঘুমের অভাব ও অপরিষ্কার ত্বক বা বেশি মেকআপ করলে ।

সেরা ব্রণ নিরাময়ের টিপস ও সাজেশন জেনে নিন

প্রতিদিন দুইবার হালকা করে ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন । অতিরিক্ত তেল ও ধুলাবালি জমে ত্বকের পোরস আটকিয়ে ব্রণের সৃষ্টি করে তাই নিয়মিত পরিষ্কার রাখা জরুরী । এজন্য ওয়েল ফ্রি এবং নন কমেডোজেনিক  ফেসওয়াশ ব্যবহার করা উচিত  ।তবে বেশি ঘষাঘষি করলে ত্বক শুষ্ক ও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ।

দেহ থেকে টক্সিন দূর করার জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পর্যাপ্ত পানি । দিনে অন্তত আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করুন । অতিরিক্ত চিনি দুগ্ধজাত খাবার তেল চর্বি এবং ফাস্টফুড ব্রণ বাড়াতে পারে । বেশি করে ফলমূল শাকসবজি বাদাম প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন । অনেক ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে ব্রণ হয়ে থাকে তাই খাদ্য তালিকার ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যোগ করুন ।

স্ট্রেস কমান  কাজের চাপ ও ঘুমের অভাবে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে । যা ব্রণ তৈরির অন্যতম কারণ প্রতি রাতে অন্তত সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন  । মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা থেকে ব্রণ হতে পারে বলে কিছু গবেষণায় দেখা গেছে। এই কারণগুলো সম্মিলিত প্রভাবে ত্বকের ছিদ্রগুলো আটকে গিয়ে ব্যাকটেরিয়ার প্রজনন বাড়ে এবং ফলে ব্রণ দেখা দেয় ।

ব্রণ প্রতিরোধে কিছু কার্যকর পরামর্শ

স্কিনকেয়ার থেরাপি এইসব পদ্ধতি চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে করানো উচিত । প্রয়োজনমতো সেশন নিয়ে সেই অনুযায়ী সেই সব সেশন শেষ করলে আশানুরুপ ফল পাওয়া যায় এর মধ্যে আছে কেমিক্যাল পিলিং লেজার ট্রিটমেন্ট  ডার্মা রোলিং ।

প্রতিদিন মুখ পরিষ্কার রাখুন ফেসওয়াস ব্যবহার করুন । হাত দিয়ে স্পর্শ করবেন না ব্রণ  ফাটাবেন না এদের দাগ বা ইনফেকশন হতে পারে । সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন রাতের বেলায় প্রয়োজনীয় স্কিন কেয়ার ব্যবহার করে ডাবল ক্লিনজিং করুন  ।ত্বকের সাথে মানানসই মেকআপ করুন এবং রাতে অবশ্যই ভালোভাবে মুখ দিয়ে ফেলুন মেকআপ লাগিয়ে কখনো ঘুমাবেন না । মেকআপ ব্রাশ  নিয়মিত পরিষ্কার করুন ।

ব্রণ কোন জটিল রোগ নয় । তবে অবহেলা করলে এর প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে  ।ব্রণ দূর করা কোন একদিনের কাজ নয় । এটি সময় ও যত্নের বিষয় সঠিক পরিচর্যা স্বাস্থ্যকর অভ্যাস ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেওয়ার মাধ্যমে আপনি এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পেতে পারেন  ।প্রাকৃতিক উপায় গুলো প্রথমে ব্যবহার করে দেখতে পারেন তবে যদি অবস্থা গুরুতর হয় সে ক্ষেত্রে ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করবেন না । দেরি না করে দ্রুত একজন চর্মরোগের পরামর্শ নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ায় বুদ্ধিমানের কাজ হবে ।

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ দূর করার কার্যকরী ঘরোয়া উপায় জেনে নিন

শসার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর ।প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শসা  রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন । কিংবা আইস কেউব করে রেখে ইউজ করতে পারেন । এতে ওপেন পোরসের প্রবলেম সলভ হবে অনেকটা । শসার রস মুখে ব্রণ দূর করতে খুবই কার্যকর । এ ছাড়া স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুড়া মিশিয়ে নিলেই  হবে ।  যাদের মধুতে এলার্জি নেই তারা সামান্য মধুয়া মিশিয়ে নিতে পারেন এই মিশ্রণে ।সপ্তাহে দুই দিনএই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে । ব্ল্যাকহেড হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে খেয়াল রাখতে হবে ব্রণ থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না ।

কাঁচা হলুদ এবং চন্দন কাঠের গুড়া ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটি উপাদান । সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবং চন্দন কাঠের গুড়া একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মতো পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলে মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণ দূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে ।

রাতে শোয়ার আগে ডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় মেসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন । এটি আপনার ত্বকের খসখসে ভাব দূর করে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি এর সাথে লেবুর রস যোগ করা যায় । আপনি এটি আধাঘন্টা পর ধুয়ে ফেলতে পারেন । গোলাপ জলের নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়  দারুচিনি গুড়ার সাথে  গোলাপজল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন । এই পেস্ট ব্রণের ওপর লাগে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন এতে ব্রণের সংক্রমণ চুলকানি এবং ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে ।

এলোভেরা একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ত্বকের ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাস প্রতিরোধে কার্যকর । অ্যালোভেরা ত্বক ঠান্ডা করে এবং ব্রণের প্রদাহ কমায় ব্রণের দাগ হালকা করে । প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে অ্যালোভেরা জেল মুখে লাগান । লেবুতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যাসিড যা ব্রণের  জীবাণু ধ্বংস করে । তুলাই লেবুর রস নিয়ে ব্রণের উপর লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন তবে ভিটামিন সি তে এলার্জি থাকলে চুলকানি হতে পারে তাই আগে ফেস টেস্ট করে নিতে হবে ।

ব্রণের ক্রীম ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা

একসাথে অনেক ধরনের ক্রিম ব্যবহার করবেন না প্রথম প্যাচ টেস্ট করে নিন যদি এলার্জি তীব্র লালচে ভাব বা জ্বালা পোড়া হয় তবে  ব্যবহার বন্ধ করে দিন । গুরুতর ব্রণের ক্ষেত্রে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন । প্রথম দুই তিন দিন  ব্রণ পেকে উটতে  পারে এটি স্বাভাবিকপ্রক্রিয়া । কখনোই নখ   বা আঙ্গুল দিয়ে ব্রণ খুটবেন না ।  ক্রিম ব্যবহার চালিয়ে জানা ব্রণ পেকে শুকিয়ে যাবে দাগও দূর হয়ে যাবে ।

ব্রণের ক্রীম ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা

মেয়াদ উত্তীর্ণ নিম্নমানের বিভিন্ন মেকআপ প্রসাধনের ব্যবহার এবং ধুলাবালি ত্বকের মৃত কোষ জমে ত্বকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে ব্রণ হতে পারে স্টেরয়েডাল ক্রিম  বা রং ফর্সাকারী ক্রিম ব্যবহার করলে স্টেরয়েডাল সংক্রমণ থেকে ব্রণ হতে পারে । এছাড়া  স্ক্যাল্প বা মাথার ত্বকে  তেল বেশি থাকলে তা মুখে চলে আসার কারণে অনেক সময় ব্রণ হতে পারে । ব্যাকটেরিয়া ফাঙ্গাল সংক্রমণ  থেকে ব্রণ হয় ।

ব্রণের জন্য কোন ক্রিম ভালো হবে তা নির্ভর করে আপনার ত্বকের ধরন ব্রণের মাত্রা এবং পার্সোনাল হেলথ কন্ডিশনের ওপর সাধারণত Benzoyl Peroxide ,Salicylic Acid  ও Retinoid  ক্রিম কার্যকরী হলেও সঠিকভাবে ব্যবহার করলে এর সুফল পাওয়া যায় তবে গুরুতর অবস্থায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নয় সবচেয়ে নিরাপদ উপায় ।

এতক্ষণ যা যা প্রোডাক্ট নিয়ে আলোচনা করলাম তার সবকটাই মূলত দীর্ঘস্থায়ী  সমাধানের জন্য কিন্তু ব্যাপারটা যদি এমন হয় যে আপনার ত্বকে পিম্পল অথচ আগামী কালকের দিনটা আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সে ক্ষেত্রে করনীয় কি ? তখন ভাববেন এমন যদি কোন প্রোডাক্ট যেটা এক রাতের মধ্যেই পিম্পেল গায়েব করে দিবে আপনার এই ভাবনাকে বাস্তব রূপ দিয়েছে One Night Acne Solution Patch রাতের বেলা ঘুমানোর আগে প্যাচটি মুখের আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন পরের দিন সকালে সব গায়েব ।

আর ও পড়ুনঃ ত্বকের সুস্থতায় পর্যাপ্ত ঘুমের ভূমিকা

 ঘুম আমাদের শরীরের জ্বালানি, ঘুমের মাধ্যমে আমাদের শরীর নিজ থেকে শক্তি সঞ্চয় করে এবং কোষগুলো পুনর্নবীকরণ করে আমাদের ত্বকের ঘুমানোর  সময় নতুন কোষ তৈরি করে এবং পুরনো কোসগুলো মেরামত করে ।  আমাদের সকলের উচিত প্রতিদিন অন্তত সাথে আট ঘন্টা ঘুমের অভ্যাস করা ।  যা ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখে মেরামতের প্রক্রিয়া আর ওর কার্যকর করে । 

উদাহরণঃ ব্রণের জন্য কোন ক্রিম ভালো

স্কিন পরিষ্কার এর জন্য ক্লিনজারের বিকল্প নেই তবে বাজারে এমন অনেক ক্লিনজারি আছে যেগুলো স্কিন পরিষ্কার করে ঠিকই কিন্তু তোকে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করে এই সমস্যা থেকে বাঁচতে ব্যবহার করতে পারেন ডার্মাটোলজিষ্ট স্বীকৃত Novaclear Acne Cream যা জ্বালাপোড়া বা ক্ষতি করা ছাড়াই আপনার স্কিনের অয়েলি ভাব ও ব্রণ নিয়ন্ত্রণ করবে আর ত্বকে ফিরিয়ে আনবে স্বাভাবিক জ্যোতি ।

জিস্কিডোন আর গ্রিন টি এর নির্যাস স্কিন থেকে সব ময়লা দূর করে ব্রণের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে আর নতুন করে ব্রণ হওয়া থেকে ত্বককে দেয় সুরক্ষা  এর এন্টিসেপটি ইনফেকশন হওয়া প্রতিরোধ করে ।হাইপোঅ্যালার্জনিক  হওয়ায় অয়েলি ও ব্রণ প্রবণ স্কিনেও ব্যবহারের উপযোগী এই জেল।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সফটনোরি আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url